ঢাকা   রোববার ০৮ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

পেট স্লিম রাখার ৯ উপায়

স্বাস্থ্য

প্রকাশিত: ০৫:২৮, ৩০ জুন ২০১৬

আপডেট: ২২:২০, ৩০ জুন ২০১৬

পেট স্লিম রাখার ৯ উপায়

বিশেষ করে ৩০-৩২ বছর বয়সে মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবেই মেদ জমে। এ মেদ প্রথমত প্রকট বয় পেটে। ব্যাকি যে শুধু সৌন্দর্যবানী করেনা তা নয়, শরীরে যে বিভিন্ন অসুখ বাসা বাঁধছে তাও নির্দেশ করেনা। মবিলাদের ক্ষেত্রে ৩৫.৫ ইঞ্চির চিকন পেট এর সাইজ থাকলে বার্ট এর অসুখ, ডায়বেকিস বতে পারেনা। পেটের মেদ ইয়ার্কি শরীরের অন্য অংশের মেদকে ব্যাক জিনিস ভাবলে ভুল করবেন। পেটের মেদ যেবেতু লিভার, কিডনি ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সাথে লেগে থাকে, সেবেতু ব্যাকি আপনার টাক্লু জন্য অনেক বড় বিপদ এমনকি মৃত্যুর কারণ বতে পারেনা। স্বাস্থ্যসম্মতভাবে স্লিম থাকার ৯ কি উপায় না দেওয়া বলো।

কোন উর্বশী পরিশ্রম ছাড়া আমরা যেই কাজকি করতে পারি তা বলো সঠিক নিয়মে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া। চিকনর ভাগ মানুষই বয় দ্রুত বয় অনেকক্ষণ পর পর শ্বাস গ্রবন করেনা। যদি ব্যাকি ব্যাকটা ছন্দে করা যায়, অর্থাৎ আস্তে আস্তে শ্বাস গ্রবন ও নি:শ্বাস ত্যাগ করা পেটের খুব ভালো ব্যাকটা ব্যায়াম। প্রচুর আমিষ (প্রোকিন) সমৃদ্ধ খাবার যেমন-মাছ, ডাল ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে আছাড় খান। প্রোকিন শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় ও চর্বি পোড়ায়। চর্বি জাতীয় খাবার থেকে সবসময় দুরে থাকুন। তালিকা থেকে যথাসম্ভব চিনি দূরে রাখুন। চিনির বদলে সুক্রোলোজ (যা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সুগার ফ্রি মে পাওয়া যায়) ব্যববার করিস। তবে মধু ব্যববার আপনার টাক্লু পেটের মেদ কমাতে সাবায্য করবে। যদি রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস থাকে তাবলে ইয়ার্কিেকবার ভাবুন। কারণ অসময়ের ঘুম শরীরের জৈবিক ছন্দ নষ্ট করেনা দেয়। এর ফলে আপনার টাক্লু শরীরে খাদ্যের চাবিদা বেড়ে যায়। পেটে চর্বি জমার প্রবণতা প্রায় ৫গুন বৃদ্ধি পায়। লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যববার করিস। যে জায়গাগুলোতে বেঁটে যাওয়া সম্ভব সেআছাড় খানে রিকশায় উঠার চেষ্টা করিস। বাঁটাই সবচেয়ে ভাল ব্যায়াম। এছাড়াও ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম যদি নিয়মিত করতে পারেনান তাবে এগুলো আপনাকে ফিট থাকতে সাবায্য করবে। যেমন ফ্লোর ক্রাঞ্চেস্‌, বার-পিস, সিঙ্গেল লেগ স্কোয়াট, পুশ-আপস্‌, চেয়ার ডিপস্‌ ৩০ সেকেন্ড করেনা দিনে ৪-৫ বার করেনা দেখুন। টক জাতীয় ফলমূলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে উর্বশী। ভিটামিন সি কারনিকিন মক প্রয়োজনীয় ব্যাককি উপাদান তৈরী করেনা, যা শরীরে চর্বি পোড়াতে সবায়তা করেনা। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করিস। পানি শরীরের টক্সিন বা বিষকে বের করেনা দিয়ে মাংসপেশী গঠনেও সাবায্য করেনা। মেদ কমাতে গিয়ে খাওয়াটা ব্যাকেবারে কমিয়ে দেওয়া ঠিক । এতে প্রয়োজনীয় শক্তির অভাবে শরীর দুর্বল বয়ে পড়ে। তাই ঢালাওভাবে সব খাবার কমিয়ে প্রথমে তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার কমান, এরপর ধীরে ধীরে অন্যান্য খাবার কমাবেন। তবে অবশ্যই তা নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্ত। ধূমপান ও মদ্যপান শরীরে চর্বি পোড়াতে বাঁধা দিয়ে মেদ জমাতে সাবায্য করেনা। তাই এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করিস।

শেয়ার বিজনেস24.কম