বিভিন্ন খাতে তালিকাভুক্ত বেশ কয়েকটি কোম্পানি চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক (জুলাই’২৫–সেপ্টেম্বর’২৫) এর অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কারও লোকসান বেড়েছে, কারও আয় কমেছে, আবার কিছু কোম্পানি আগের চেয়ে উন্নতি দেখিয়েছে—মিশ্র প্রবণতায় প্রকাশিত হয়েছে প্রান্তিক ফলাফল।
বসুন্ধরা পেপার মিলস
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটি বড় ধরনের লোকসান দেখিয়েছে। শেয়ারপ্রতি সমন্বিত লোকসান দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা, যেখানে আগের বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ৮০ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫১ টাকা ২৪ পয়সা।
মেঘনা সিমেন্ট
এ কোম্পানির লোকসান আরও বেড়েছে। প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২১ টাকা ১৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩ টাকা ২৯ পয়সা। ক্যাশ ফ্লো মাইনাস ৩ টাকা ২২ পয়সা, এবং এনএভিপিএস ২২ টাকা ৮৯ পয়সা।
সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস
সিলভা ফার্মা গত বছরের লাভ থেকে এবার লোকসানে নেমেছে। শেয়ারপ্রতি লোকসান ২৬ পয়সা, যেখানে আগের বছর আয় ছিল ২৬ পয়সা। ক্যাশ ফ্লো বেড়ে হয়েছে ১৫ পয়সা। এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ২২ পয়সা।
এডভেন্ট ফার্মা
এডভেন্ট ফার্মার আয় সামান্য কমেছে। ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১৬ পয়সা। ক্যাশ ফ্লো ১৪ পয়সা এবং এনএভিপিএস ১৬ টাকা ৫৮ পয়সা।
মুন্নু ফেব্রিকস
মুন্নু ফেব্রিকসের ইপিএস একই রয়েছে—শেয়ারপ্রতি ৩ পয়সা। তবে ক্যাশ ফ্লো বেড়ে হয়েছে ৩৪ পয়সা (আগের বছর ৫ পয়সা)। এনএভিপিএস ২৫ টাকা ৪২ পয়সা।
জিকিউ বলপেন
কোম্পানিটি লোকসান কমাতে সক্ষম হয়েছে। শেয়ারপ্রতি লোকসান ৫১ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ৬৬ পয়সা। ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৪৩ পয়সা (আগে ছিল মাইনাস ৯০ পয়সা)। এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৪০ টাকা ৭২ পয়সা—যা উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী।
ভিএফএস থ্রেড ডাইং
প্রান্তিকে কোম্পানিটি আগের বছরের তুলনায় উন্নতি করেছে। শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা, যা গত বছর ছিল ১ পয়সা। ক্যাশ ফ্লোও বেড়ে ২ পয়সা হয়েছে (আগে মাইনাস ৩ পয়সা)। এনএভিপিএস ২০ টাকা ৩৯ পয়সা।
























