ঢাকা   শনিবার ২৬ জুলাই ২০২৫, ১০ শ্রাবণ ১৪৩২

ফার্মা ও রসায়ন খাতের ১১ কোম্পানিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি

শেয়ারবাজার

শেয়ারবিজনেস ডেস্ক

প্রকাশিত: ২১:১০, ২৪ জুলাই ২০২৫

ফার্মা ও রসায়ন খাতের ১১ কোম্পানিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি

 শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩৪ কোম্পানির মধ্যে ১১টিতে জুন মাসে ০.১০ শতাংশের বেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- এসিআই ফরমুলেশন, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, ইবনেসিনা, ইন্দোবাংলা ফার্মা, নাভানা ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, ফার্মা এইডস, সিলকো ফার্মা, সিলভা ফার্মা এবং স্কয়ার ফার্মা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এসিআই ফরমুলেশন

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৪ কোটি ৭২ লাখ ৫০ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৪৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২১.৯৯ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২.১৮ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬৬.০২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১১.৮০ শতাংশ শেয়ার।


সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২০ শতাংশ ক্যাশ।

অ্যাডভেন্ট ফার্মা

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৯ কোটি ৩১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৯৩ কোটি ১৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১২.২৭ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৪৩ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩০.০২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৭.৫৫ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১ শতাংশ ক্যাশ।

এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১২ কোটি ২৩ লাখ ৯৩ হাজার ৪৫৫টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১২২ কোটি ৩৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৬.৮৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ১.২৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.০৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪০.৭১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪১.২০ শতাংশ শেয়ার।


সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

ইবনেসিনা

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি ১২ লাখ ৪৩ হাজার ৬২৭টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৩১ কোটি ২৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২১.৬৬ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৮১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৪.৬৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৩.৫১ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৬৩ শতাংশ ক্যাশ।

ইন্দোবাংলা ফার্মা

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৬২ লাখ ৫ হাজার ১৭৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১৬ কোটি ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৭.৮৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ৪.৮৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২.৭৪ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৪.৪৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫২.৮৩ শতাংশ শেয়ার।


সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ০.১০ শতাংশ ক্যাশ।

নাভানা ফার্মা

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৭৪ লাখ ১৬ হাজার ২১৭টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৭ কোটি ৪১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৯.১৬ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.২৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৪২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.৬৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১৯.৬৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৯.৩১ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১৪ শতাংশ ক্যাশ।

ওরিয়ন ফার্মা

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২৩ কোটি ৪০ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ২৩৪ কোটি টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২০.৯১ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.৫০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৪১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.৯৮ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৬.৫৩ শতাংশ শেয়ার।


সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১০ শতাংশ ক্যাশ।

ফার্মা এইডস

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩১ লাখ ২০ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৩ কোটি ১২ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৫.৭৭ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.৬২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬.৩৯ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৩.৫৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬০.০৩ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ২৫ শতাংশ ক্যাশ।

সিলকো ফার্মা

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৩৮ লাখ ৭ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৩ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৫.৮১ শতাংশ, যা জুন মাসে ১.১৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬.৯৭ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৫.৪৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৭.৫৭ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১ শতাংশ ক্যাশ।

সিলভা ফার্মা

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ৬৫ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ১৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৫.৯৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.৮৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬.৮৪ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৫.২১ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৭.৯৪ শতাংশ শেয়ার।


সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১ শতাংশ ক্যাশ।

স্কয়ার ফার্মা

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৮৮ কোটি ৬৪ লাখ ৫১ হাজার ১০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৮৮৬ কোটি ৪৫ লাখ ১০ হাজার টাকা।

মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৩.৮৮ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪.০৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৩.৫৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১৫.১৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৭.২২ শতাংশ শেয়ার।

সর্বশেষ ৩০ জুন, ২০২৪ অর্থবছরের জন্য ডিভিডেন্ড দিয়েছে ১১০ শতাংশ ক্যাশ।