শেয়ারবিজনেস ডেস্ক :
ব্রাজিল: ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোর মধ্যে ব্রাজিলেই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ফিটনেস মডেলদের বসবাস। এই দেশটিতেই দেখা মিলবে এই গ্রহের সবচেয়ে সুন্দরী ললনাদের। স্বর্ণকেশী হোক আর শ্যামাঙ্গিনীই হোক ব্রাজিলের মেয়েরা তাদের সেক্সি, অ্যাথলেট এবং খুবই আবেদনময়ী দেহসৌষ্ঠবের জন্য জগদ্বিখ্যাত। সাদা-কালোর মাঝামাঝি বর্ণে তাদের ত্বকও অসাধারণ দ্যুতিময়।
রাশিয়া: মনোহর নীল চোখ, নিখুঁত ত্বক, অসাধারণ ফিগার ও উচ্চতার জন্য রাশিয়ার নারীদের খ্যাতিও জগৎজোড়া। তাদের বেশিরভাগেরই রয়েছে গর্জিয়াস ও সমানুপাতিক দেহবল্লরী।
ভেনেজুয়েলা: দেশটি মিস ওয়ার্ল্ড ও মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগীতার বেশিরভাগ আসরেরই মুকুটজয়ী। দেশটিতে দিনকে দিন সুন্দরীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ভেনেজুয়েলার প্রতিটি নারীরই রয়েছে একটি লম্বা ও স্লিম বডি। এর সঙ্গে একটি আকর্ষণীয় চেহারার সমন্বয়ে তারা যেন হয়ে ওঠেন এক একটি স্মোকিং হট চিক!
ভারত: বিচিত্র সাংস্কৃতিক জনগোষ্ঠী ও বহুজাতিক দেশ ভারতও যেন বিশ্বের সেরা সুন্দরীদের এক আখড়া। বিশ্বের বেশিরভাগ সৌন্দর্য বিশেষজ্ঞের মতেই ভারতীয় সুন্দরীদের উজ্জ্বল শ্যাম বর্ণের ত্বক খুবই সুন্দর। আর চলনে-বলনে নারীসূলভ কমনীয়তা ও শালীন শিষ্টাচার ভারতীয় সুন্দরীদের করে তুলেছে আরো মনোহারিণী।
আর্জেন্টিনা: ফুটবল খেলার জন্য বিশ্বজুড়ে খ্যাতিমান এই দেশটির নারীদেরও সৌন্দর্য সচেতনতার জন্য জগৎজোড়া খ্যাতি রয়েছে। দেশটির নারীরা তাদের ত্বক ও চুলের যত্নেই সর্বোচ্চ মনোযোগ দিয়ে থাকেন এবং সবসময়ই সেরা লুকটি ধরে রাখার চেষ্টা করেন। এছাড়া প্রতিনিয়ই তারা ফ্যাশন দুনিয়ার সঙ্গে নিজেদের হাল-নাগাদ করে নেন। ফ্যাশনেবল পোশাক-আশাকের সঙ্গে গাঢ় বর্ণ ও দ্যুতিময় ত্বকের সমন্বয় তাদেরকে করে তোলে অসাধারণ হট এন্ড বোল্ড।
সার্বিয়া: স্লাভ ও ভূমধ্যসাগরীয় বংশগতির উত্তরাধীকারই সার্বিয়ান নারীদের প্রধান বৈশিষ্ট। ৯৯ শতাংশ স্লাভ নারীই দীর্ঘ ও বক্রাকার দেহবল্লরী সম্পন্ন দৈহিক সৌষ্ঠবের অধিকারী। স্টাইলিশ পোশাক-আশাক আর জ্বলজ্বলে আবেদনময়ী চোখ দেখে আপনার মনটা সহজেই চুরি হয়ে যাবে। এমনকি তাদের রুপ দেখে বিশ্ব সেরা নারী সেলিব্রিটিরাও ঈর্ষাকাতর হয়ে পড়েন!
দক্ষিণ কোরিয়া: নিষ্পাপ ও মেয়েলি বুদ্ধিদীপ্ত চেহারা এবং মাদকতাপূর্ণ ও আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের সমন্বয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার নারীরা যেন চিরসবুজ। তাদের রয়েছে অতুলনীয় ফর্সা ও পরিষ্কার ত্বক যা তাদের কালো চুলের সমন্বয়ে হয়ে ওঠে আরো দ্যুতিময়। আর মাঝারি উচ্চতার কোরিয় সুন্দরীদের বক্রাকার দেহবল্লরীও কম আকর্ষণীয় নয়।
ফ্রান্স: ফরাসি নারীরা তাদের বহির্মুখী ব্যক্তিত্ব, আচরণ এবং ক্লান্তিহীন প্রেরণা ও শক্তিশালি ফ্যাশন চেতনার জন্য জগদ্বিখ্যাত। গাঢ় রোমান্টিক স্বভাব এবং পরিশীলিত আবেদনময়ী ফরাসি নারীরা মূলত বেশিরভাগই ফর্সা সুন্দরী।
ইটালি: ভূমধ্যসাগরীয় জনগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ইটালিয়ান নারীরাই সবচেয়ে সুন্দরী। পাকা জলপাই রঙ্গা ত্বক, বাদামি কেশ, আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব ও চরিত্রের সমন্বয়ে তাদের জাঁকালো রুপের তুলনা শুধুমাত্র ল্যাটিন ও গ্রিক রুপকথার সৌন্দর্যের দেবীদের সঙ্গেই করা যেতে পারে।
ইউক্রেন: বিশ্ব ইতিহাসের হাতেগোনা বিরল সাহসী সুন্দরীদের বেশ কয়েকজনেরই আবির্ভাব ঘটেছিল ইউক্রেনে। ইউক্রেনের নারীরা চলনে-বলনে সাদাসিধে হলেও অসাধারণ আবেদনময়ী ও মনোহারিণী। আচরণ ও অবয়বের দিক থেকে রাশিয়ানদের সাথে তাদের কিছুট মিল রয়েছে। আর তাদের নারীসূলভ কমনীয়তা প্রত্যেকের জন্যই এক অমূল্য সম্পদ। ইউক্রেনের নারীরা নিজেদের ব্যাপক যত্ন-আত্মি করতে ভালোবাসেন এবং তাদের নিখুঁত দৈহিক সৌন্দর্য ও চারিত্রিক গুণাবলী ফুটিয়ে তুলতে সহায়ক পোশাক-আশাকই পরতে পছন্দ করেন।










