ঢাকা   মঙ্গলবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২

অর্ধেক দামে শাড়ি কিনতে টাঙ্গাইলের ২০০ বছরের হাটে ভিড়

অর্ধেক দামে শাড়ি কিনতে টাঙ্গাইলের ২০০ বছরের হাটে ভিড়

টাঙ্গাইল শহর থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত করটিয়ার কাপড়ের হাট দেশের অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহৎ হাট হিসেবে পরিচিত। জমিদার চাঁদ মিয়ার হাতে প্রতিষ্ঠিত এ হাটের বয়স ২০০ বছরের বেশি। সপ্তাহে তিন দিন বসা এই হাট এখন দেশের শাড়ি–কাপড়ের অন্যতম পাইকারি কেন্দ্র।

মঙ্গলবার ভোর থেকে শুরু হয়ে বুধবার রাত পর্যন্ত চলে এর মূল বেচাকেনা। আর বৃহস্পতিবার চলে খুচরা বিক্রি। প্রায় ৪৫ একর জায়গা জুড়ে বসা এই হাটে হাজারো দোকানির পসরা, আর প্রতিটি দোকানে থাকে শাড়ি, থ্রি–পিস, থান কাপড়, লুঙ্গি, গামছা, তোয়ালেসহ নানা ধরনের কাপড়। পাইকাররা এখানে অর্ধেক দামে কাপড় কিনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দেন।

টাঙ্গাইলের পাথরাইল, বল্লা, কালিহাতী ছাড়াও সিরাজগঞ্জ, নরসিংদী, ইসলামপুরসহ নানা জায়গা থেকে আসে জামদানি, বেনারসি, ছাপা শাড়ি। এখান থেকেই অনলাইন শপ, ফ্যাশন হাউস, এমনকি বিদেশে রপ্তানির জন্যও কাপড় সংগ্রহ করা হয়।

স্থানীয় ব্যবসায়ী বিদ্যুৎ মিয়া বলেন, ‘আমরা কাপড়ের জাত ব্যবসায়ী। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে এখনো হাটে ব্যবসা করছি।’ সিরাজগঞ্জের মোখলেছউদ্দিন জানান, ‘আগের মতো ভিড় না থাকলেও এই হাটেই এখনো সবচেয়ে সস্তায় ভালো মানের কাপড় পাওয়া যায়।’

৩০ হাজারের বেশি মানুষ সরাসরি বা পরোক্ষভাবে এই হাটের সঙ্গে যুক্ত। এখানকার শাড়ি রপ্তানি হয় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইতালি, ভারত, মালয়েশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে। ঐতিহ্য আর বাণিজ্যের মিশেলে করটিয়ার এই হাট আজও বাংলাদেশের গর্ব।

টাঙ্গাইল শহর থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত করটিয়ার কাপড়ের হাট দেশের অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহৎ হাট হিসেবে পরিচিত। জমিদার চাঁদ মিয়ার হাতে প্রতিষ্ঠিত এ হাটের বয়স ২০০ বছরের বেশি। সপ্তাহে তিন দিন বসা এই হাট এখন দেশের শাড়ি–কাপড়ের অন্যতম পাইকারি কেন্দ্র।

মঙ্গলবার ভোর থেকে শুরু হয়ে বুধবার রাত পর্যন্ত চলে এর মূল বেচাকেনা। আর বৃহস্পতিবার চলে খুচরা বিক্রি। প্রায় ৪৫ একর জায়গা জুড়ে বসা এই হাটে হাজারো দোকানির পসরা, আর প্রতিটি দোকানে থাকে শাড়ি, থ্রি–পিস, থান কাপড়, লুঙ্গি, গামছা, তোয়ালেসহ নানা ধরনের কাপড়। পাইকাররা এখানে অর্ধেক দামে কাপড় কিনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দেন।

টাঙ্গাইলের পাথরাইল, বল্লা, কালিহাতী ছাড়াও সিরাজগঞ্জ, নরসিংদী, ইসলামপুরসহ নানা জায়গা থেকে আসে জামদানি, বেনারসি, ছাপা শাড়ি। এখান থেকেই অনলাইন শপ, ফ্যাশন হাউস, এমনকি বিদেশে রপ্তানির জন্যও কাপড় সংগ্রহ করা হয়।

স্থানীয় ব্যবসায়ী বিদ্যুৎ মিয়া বলেন, ‘আমরা কাপড়ের জাত ব্যবসায়ী। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে এখনো হাটে ব্যবসা করছি।’ সিরাজগঞ্জের মোখলেছউদ্দিন জানান, ‘আগের মতো ভিড় না থাকলেও এই হাটেই এখনো সবচেয়ে সস্তায় ভালো মানের কাপড় পাওয়া যায়।’

৩০ হাজারের বেশি মানুষ সরাসরি বা পরোক্ষভাবে এই হাটের সঙ্গে যুক্ত। এখানকার শাড়ি রপ্তানি হয় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইতালি, ভারত, মালয়েশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে। ঐতিহ্য আর বাণিজ্যের মিশেলে করটিয়ার এই হাট আজও বাংলাদেশের গর্ব।