শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১২টিতে অক্টোবর মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে, ৯টিতে বেড়েছে এবং ২টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমার কোম্পানিগুলো হলো- অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেড, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি পিএলসি, ডেসকো, ডরিন পাওয়ার, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড, যমুনা অয়েল, লিন্ডে বিডি, লুব-রেফ (বাংলাদেশ), মেঘনা পেট্রোলিয়াম, পাওয়ার গ্রিড এবং তিতাস গ্যাস।
অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেড
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৯৭ লাখ ৮২ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৯ কোটি ৭৮ লাখ ২০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৩.০২ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.১২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১২.৯০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩০.৬৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৬.৩৮ শতাংশ শেয়ার।
সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি পিএলসি
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২ কোটি ৭৭ লাখ ৬৯ হাজার ৫০০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ২৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২১.২৪ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ৬.৪০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪.৮৪ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৫.৩১ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.১৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৯.৭০ শতাংশ শেয়ার।
ডেসকো
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩৯ কোটি ৭৫ লাখ ৬৯ হাজার ৮০৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৩৯৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৩.৬৫ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.০৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৩.৬২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে সরকারের কাছে রয়েছে ৬৭.৬৬ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৮.৬৮ শতাংশ শেয়ার।
ডরিন পাওয়ার
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৮ কোটি ১১ লাখ ১৮ হাজার ৯০১টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৮১ কোটি ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৮.৪১ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.১৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮.২৬ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬৬.৬১ শতাংশ, এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৫.১৩ শতাংশ শেয়ার।
ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৫ লাখ ৮৭ হাজার ৬১৬টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৩.৫৭ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.২৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৩.৩৩ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ১৫.০৪ শতাংশ, সরকারের কাছে রয়েছে ৫১.০০ শতাংশ, এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২০.৬৩ শতাংশ শেয়ার।
জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ১৮ লাখ ৩ হাজার ৫৪৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১০১ কোটি ৮০ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১২.৭৯ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.০২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১২.৭৭ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩২.০১ শতাংশ, এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৫.২২ শতাংশ শেয়ার।
যমুনা অয়েল
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৪ লাখ ২৪ হাজার ৬০০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১০ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৩০.০৫ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.০৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩০.০১ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে সরকারের কাছে রয়েছে ৬০.০৮ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.৩২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৯.৫৯ শতাংশ শেয়ার।
লিন্ডে বিডি
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১ কোটি ৫২ লাখ ১৮ হাজার ২৮০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটি ২১ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২২.২০ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.১০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২২.১০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.৪০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৭.৫০ শতাংশ শেয়ার।
লুব-রেফ (বাংলাদেশ)
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৪ কোটি ৫২ লাখ ৪৩ হাজার ১৪৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৪৫ কোটি ২৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৯.৪৪ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.০২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯.৪২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৫.৭৩ শতাংশ, এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৪.৮৫ শতাংশ শেয়ার।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৮২ লাখ ১৬ হাজার ১০৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৮ কোটি ২১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৩৩.১৭ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.০৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩৩.১০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে সরকারের কাছে রয়েছে ৫৮.৬৭ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৯ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৮.১৪ শতাংশ শেয়ার।
পাওয়ার গ্রিড
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৯১ কোটি ৩৮ লাখ ৬ হাজার ৯৯১টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৯১৩ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৪.৫৯ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.০২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪.৫৭ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫৮.৫০ শতাংশ, সরকারের কাছে রয়েছে ২২.০০ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪.৯২ শতাংশ শেয়ার।
তিতাস গ্যাস
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৯৮ কোটি ৯২ লাখ ২১ হাজার ৮৩১টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৯৮৯ কোটি ২২ লাখ ২০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে সেপ্টেম্বর মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৫.০৫ শতাংশ, যা অক্টোবর মাসে ০.০৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪.৯৭ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে সরকারের কাছে রয়েছে ৭৫ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ০.০৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১০.০০ শতাংশ শেয়ার।
























