
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের ৪২ টি কোম্পানির মধ্যে জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) নয় মাসে কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) বা ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১৯টি কোম্পানির। বিপরীতে কমেছে ১৭টির এবং ক্যাশ ফ্লো প্রকাশ করেনি ৬টি কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ক্যাশ ফ্লো বৃদ্ধি পাওয়া ১৯ কোম্পানির নাম ও ক্যাশ ফ্লোর বিবরণ:-
আনোয়ার গ্যালভানাইজিং: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ১২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৯৮ পয়সা।
এটলাস বাংলাদেশ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৩৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১ টাকা ১ পয়সা।
বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৪৬ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৪ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৩২ পয়সা।
বাংলাদেশ ল্যাম্পস: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৩২ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৬ টাকা ৫৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা।
বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৭৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৩৮ পয়সা।Investment consulting
বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৫৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৬ টাকা ৯০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১২ টাকা ৬৫ পয়সা।
বিএসআরএম স্টিলস: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৭৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৪ টাকা ৯৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৮ টাকা ৮২ পয়সা।
কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৬৩ পয়সা।
দেশবন্ধু পলিমার: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৮০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৩২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৪৮ পয়সা।
ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেম: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৮ পয়সা।
গোল্ডেন সন: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৪৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৫৫ পয়সা।
কেঅ্যান্ডকিউ বাংলাদেশ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১ টাকা ৪৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ২ টাকা ৮৩ পয়সা।
মীর আখতার হোসেন: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৬ টাকা ৬৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৪৯ পয়সা।
মুন্নু অ্যাগ্রো অ্যান্ড জেনারেল মেশিনারি: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৭৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৪৮ পয়সা।
ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৪০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৯০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৫ টাকা ৫০ পয়সা।
ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৪৪ টাকা ৮২ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৭ টাকা ২২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৩৭ টাকা ৬০ পয়সা।
রেনউইক যজ্ঞেশ্বর অ্যান্ড কোম্পানি: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ২৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৩২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১ টাকা ৯৭ পয়সা।
রানার অটোমোবাইলস: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৩ টাকা ১৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড: তিন প্রান্তিকে বা নয় মাসে (জুলাই’২৪-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৮৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে ৯০ পয়সা।
অন্যদিকে,ক্যাশ ফ্লো প্রকাশ করেনি অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স, রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল, সুহ্নদ ইন্ডাস্ট্রিজ, সিঙ্গার বাংলাদেশ, ইয়াকিন পলিমার।