ঢাকা   বুধবার ০৬ আগস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২

একনজরে পুঁজিবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ৫ খবর

শেয়ারবাজার

শেয়ারবিজনেস ডেস্ক

প্রকাশিত: ১০:৩৯, ৬ আগস্ট ২০২৫

আপডেট: ১০:৪৬, ৬ আগস্ট ২০২৫

একনজরে পুঁজিবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ৫ খবর

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসি জরুরি আর্থিক চাহিদা মেটাতে তাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠান কনফিডেন্স সিমেন্ট ঢাকা লিমিটেড-এর ৫০ শতাংশ অংশীদারি প্রায় ১৪১ কোটি টাকায় বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সোমবার (০৪ আগস্ট) কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সম্পূর্ণ অংশীদারি কনফিডেন্স গ্রুপের আরেকটি সহযোগী কোম্পানি কনফিডেন্স পাওয়ার হোল্ডিংস-এর কাছে বিক্রি বা হস্তান্তর করা হবে। কনফিডেন্স পাওয়ার হোল্ডিংস একটি লাভজনক কোম্পানি, যার অধীনে বগুড়া, রংপুর এবং চট্টগ্রামে চারটি বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে, যেগুলোর মোট উৎপাদন ক্ষমতা ৩৯৩.৬ মেগাওয়াট।

বিক্রির কারণ

কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসি-এর ভাইস-চেয়ারম্যান ইমরান করিম এই পদক্ষেপকে একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, “ঢাকা ফ্যাক্টরির বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত অর্থ তালিকাভুক্ত কোম্পানির বর্তমান ঋণ পরিশোধে ব্যবহার করা হবে।” তিনি আরও বলেন, “আমরা আমাদের ক্ষুদ্র শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থে ঢাকা প্ল্যান্ট থেকে বিনিয়োগ তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যদিও ফ্যাক্টরির মালিকানা কনফিডেন্স গ্রুপের মধ্যেই থাকছে, এটি তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে আলাদা করা হচ্ছে।”

তিনি জানান, বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ব্যবসার সার্বিক কার্যকারিতা চাপের মুখে রয়েছে। যদি ঢাকা ফ্যাক্টরি তালিকাভুক্ত কোম্পানির অধীনে থাকত, তাহলে ক্ষুদ্র শেয়ারহোল্ডারদের জন্য পর্যাপ্ত ডিভিডেন্ড দেওয়া কঠিন হতে পারত।

রাইট শেয়ার প্রস্তাব বাতিল

গত বছরের সেপ্টেম্বরে কনফিডেন্স সিমেন্ট রাইট শেয়ার ইস্যু করে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। এর ৫০ শতাংশ ঢাকা প্ল্যান্টে বিনিয়োগ এবং বাকি ৫০ শতাংশ ঋণ পরিশোধে ব্যবহারের কথা ছিল। কিন্তু ২৯ জুন শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এই প্রস্তাব বাতিল করে দেয়। বিএসইসি-এর এই সিদ্ধান্তের এক মাস পরেই কোম্পানিটি ঢাকা প্ল্যান্ট থেকে বিনিয়োগ তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, যদিও তারা পুনর্বিবেচনার জন্য কমিশনে আবেদন করেছে।

ঢাকা ইউনিটের বিস্তারিত বিবরণ

নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ডাঙ্গায় কনফিডেন্স সিমেন্ট ঢাকা লিমিটেড নামে একটি নতুন সিমেন্ট প্ল্যান্ট নির্মাণ করা হচ্ছে, যার বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা হবে ১৮ লক্ষ টন। প্ল্যান্টটির মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮১৫ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের জন্য প্রাইম ব্যাংক প্রধান ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করে ৫৫৮ কোটি টাকার একটি সিন্ডিকেটেড ক্রেডিট সুবিধা নিশ্চিত করেছে।

আর্থিক অবস্থার খতিয়ান

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) কনফিডেন্স সিমেন্টের রাজস্ব সামান্য বেড়ে ৩১৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা হয়েছে। তাদের মোট মুনাফা কিছুটা কমলেও সহযোগী প্রতিষ্ঠান কনফিডেন্স পাওয়ার হোল্ডিংস থেকে ৯৪ কোটি ১০ লাখ টাকা ডিভিডেন্ড পাওয়ায় নিট মুনাফা ২০ শতাংশ বেড়ে ৮৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা হয়েছে।

মার্চ মাস পর্যন্ত কোম্পানিটির স্বল্পমেয়াদি ঋণরয়েছে ৫৬৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা এবং দীর্ঘমেয়াদি ঋণ রয়েছে ১৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।

কোম্পানিটি সম্প্রতি বিএসইসি-কে রাইট অফার পুনর্বিবেচনার জন্য একটি চিঠি দিয়েছে। সেখানে তারা জানায়, বিদেশি মুদ্রার অস্থিরতা এবং কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির কারণে তাদের মুনাফা চাপের মুখে থাকলেও রাইট শেয়ার ইস্যু করার প্রস্তাবটি ছিল কোম্পানির আর্থিক ভিত্তি শক্তিশালী করার একটি কৌশলগত পরিকল্পনা। রাইট শেয়ার থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে ঋণ পরিশোধ করা হলে বছরে ৭ কোটিরও বেশি টাকা সুদের খরচ বাঁচানো যেত, যা ভবিষ্যতে নগদ প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করত।

কোম্পানিটি আরও জানায়, গত ১০ বছরে কোম্পানিটি ধারাবাহিকভাবে ডিভিডেন্ড দিয়ে আসছে, যার গড় ২৩.৭৫ শতাংশ। এটি তাদের সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থের প্রতি কোম্পানির অঙ্গীকারেরই প্রতিফলন।

ছয় মাসে মূলধনের বেশি লোকসান ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে (জানুয়ারি–জুন) ১ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা সমন্বিত লোকসান হয়েছে। অথচ গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির মুনাফা ছিল ৯০ কোটি ২২ লাখ টাকা। ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ১২০৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

ব্যাংকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই বিপুল লোকসানের কারণে শেয়ার প্রতি আয় লোকসান হয়েছে ১৪ টাকা ০১ পয়সা। এছাড়া, শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ৮৯ শতাংশ কমে মাত্র ২ টাকা ৬০ পয়সায় নেমে এসেছে, যা ২০২৪ সালে ছিল ২১ টাকা ৪৪ পয়সা।

ছয় মাস মেয়াদে ব্যাংকটির সমন্বিত নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক ২ হাজার ৬৬৬ কোটি টাকা ছিল, যা তাদের নগদ অর্থের তীব্র সংকট নির্দেশ করে। শুধু এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে ব্যাংকটি ১ হাজার ১১৬ কোটি টাকা লোকসান করেছে, যেখানে গত বছর একই সময়ে তাদের ৫৩ কোটি টাকা মুনাফা ছিল।

ব্যাংকটি জানায়, এই বিশাল লোকসানের প্রধান কারণ হলো শ্রেণিকৃত বিনিয়োগের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া। এর ফলে গত বছরের তুলনায় নিট বিনিয়োগ আয় ১ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা কমেছে।

বড় লোকসানের কারণে ব্যাংকের ধরে রাখা মুনাফা (retained earnings) ১ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা কমে ঋণাত্মক ২ হাজার১৬৬ কোটি টাকায় পরিণত হয়েছে। এতে শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনিএভি) ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

এছাড়াও, গ্রাহকদের আমানত এবং অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত অর্থ ৪ হাজার ১১৩ কোটি টাকা কমে যাওয়ায় সমন্বিত নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক হয়েছে।

ব্যাংকের অর্ধ-বার্ষিক প্রতিবেদনে খেলাপি ঋণের তথ্য না থাকলেও ২০২৪ সালের নিরীক্ষিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, তাদের মোট খেলাপি ঋণ ৫৫ হাজার ৯২০ কোটি টাকা, যা তাদের মোট বিতরণ করা ঋণের ৯২ শতাংশ।


২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকটির ৪৭ হাজার ৮৬২ কোটি টাকার প্রভিশন ঘাটতি ছিল, যার কারণে পরিচালনা পর্ষদ ঐ বছরের জন্য কোনো ডিভেডেন্ড ঘোষণা করেনি।

উল্লেখ্য, গত বছর আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়ে নতুন পাঁচ সদস্যের পর্ষদ গঠন করে। বলা হয়, এস আলম গ্রুপ, যারা ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রক ছিল, তারা নিয়োগ ও ঋণ বিতরণে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িত ছিল। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক পর্ষদ ভেঙে দেয়।

মিডল্যান্ড ব্যাংকের মুনাফায় বড় ধাক্বা

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত মিডল্যান্ড ব্যাংক ২০২৫ সালের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে তাদের সমন্বিত নিট মুনাফায় ৯৩ শতাংশ বড় ধরনের পতনের খবর জানিয়েছে। মূলত মূল ঋণ ব্যবসা থেকে সুদের আয় কমে যাওয়া এবং ঋণ ক্ষতির জন্য সংরক্ষিত অর্থের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকটির এমন শোচনীয় অবস্থা হয়েছে।

ব্যাংকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির সমন্বিত নিট মুনাফা মাত্র ১ কোটি ৪৮ লাখ টাকায় নেমে এসেছে, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১ কোটি ১৩ লাখ টাকা। এর ফলে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৩২ পয়সা থেকে কমে মাত্র ০২ পয়সায় দাঁড়িয়েছে।

অর্থবছরের প্রথমার্ধের চিত্র

বছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকটির মুনাফা কিছুটা ভালো ছিল, যেখানে তারা ৪০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে ১০ কোটি ৩৮ লাখ টাকা মুনাফা করেছিল। সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ থেকে উচ্চ আয়ের কারণে এটি সম্ভব হয়েছিল।

তবে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে মিডল্যান্ড ব্যাংকের সমন্বিত নিট মুনাফা ৫৮ শতাংশ কমে ১১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা হয়েছে। জানুয়ারি-জুন সময়ের জন্য শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৪৩ পয়সা থেকে কমে ১৮ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। জুন শেষে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১৪ টাকা ৫৫ পয়সায় নেমে এসেছে, যা এক বছর আগে ছিল ১৪ টাকা ৬৮ পয়সা।

মূল ব্যাংকিংয়ের আয়ে ধস

ব্যাংকটির আর্থিক বিবরণীতে বলা হয়েছে, প্রথমার্ধে তাদের মূল ব্যাংকিং আয়ে বড় ধাক্কা লেগেছে। কারণ নিট সুদের আয় ৪০ কোটি ৫১ লাখ টাকা ঋণাত্মক হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৬৫ কোটি টাকা কম। এর প্রধান কারণ হলো, আমানতের তুলনায় ঋণের অনুপাত কম থাকা এবং সুদের আয় বাড়ার চেয়ে সুদের ব্যয় দ্রুত বেড়ে যাওয়া।

ছোট মূলধনী কোম্পানির বড় চমক

তবে একটি ইতিবাচক দিক হলো, সুদের হার বৃদ্ধি ও বেশি পরিমাণ বিনিয়োগের কারণে সরকারি সিকিউরিটিজ থেকে আয় ১০৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা বেড়েছে, যা ব্যাংকটিকে লাভজনক থাকতে সাহায্য করেছে।

খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি

এই সময়ে খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়ায়, ঋণের ক্ষতির জন্য সংরক্ষিত অর্থের পরিমাণ ৬৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা বেড়েছে। যদিও ব্যাংকটি তাদের অর্ধ-বার্ষিক প্রতিবেদনে সর্বশেষ খেলাপি ঋণের তথ্য প্রকাশ করেনি, তবে ২০২৪ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তাদের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২৩৯ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৩.৭৭ শতাংশ।

২০২৪ সালে মুনাফা ২৮ শতাংশ কমার পরেও ব্যাংকটি ৩ শতাংশ ক্যাশ এবং ৩ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।


প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) মিডল্যান্ড ব্যাংককে শেয়ারবাজার থেকে ৭০ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহের জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৭ কোটি শেয়ার ইস্যু করার অনুমোদন দেয়। লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড ব্যাংকটির আইপিওর ইস্যু ব্যবস্থাপক ছিল।

‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে শেয়ার স্থানান্তর

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড ফাইন্যান্স ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করেছে।

সূত্র মতে, গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ট প্রদান করেছে। যে কারণে কোম্পানিটিকে ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নতি করা হয়েছে।


আজ বুধবার (০৬ আগস্ট) থেকে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।


তবে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে কোম্পানিটিকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই।

দুই কোম্পানির ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন 

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত লুব-রেফ বাংলাদেশ ও কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং মান প্রকাশ করা হয়েছে।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

লুব-রেফের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)। কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদী ‘বিবি’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-৬’ রেটিং হয়েছে।


কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে ন্যাশনাল ক্রেডিট রেটিংস লিমিটেড (এনসিআর)। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদী ‘এএএ’ এবং স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-১’ রেটিং হয়েছে।