মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার বামন্দী গ্রামের জনতা ব্যাংক লিমিটেডের বামন্দী শাখার আমানত শত কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে। প্রায় ৫০ হাজার গ্রাহক সংখ্যা নিয়ে ইতিমধ্যে ব্যাংকটি এখন একক ব্রাঞ্চ হিসেবে বাংলাদেশ জনতা ব্যাংক লিমিটেডের গ্রাহক সংখ্যার সর্বোচ্চ স্থান দখল করে রয়েছে।
সোমবার (২৮ জুলাই) মেহেরপুর জেলার অভ্যন্তরে বামন্দী গ্রামে অবস্থিত জনতা ব্যাংক লিমিটেড বামন্দী শাখায় কেক কেটে ও আলোচনা সভার মাধ্যমে এই প্রাপ্তি উদ্দজাপন করেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনতা ব্যাংক লিমিটেডের খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের জিএম আবুল কালাম আজাদ, ডিপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. মফিজুর রহমান এজি এম মো. আশরাফুজ্জামান,বামন্দী জনতা ব্যাংক লিমিটেডের শাখা ব্যাবস্থাপক ইকবাল হোসেনসহ ব্যাংকের অন্য সব সদস্যসহ স্থানীয় ব্যাবসায়ীকরা।
জিএম আবুল কালাম আজাদ বলেন, বামন্দী একটি ইউনিয়ন পর্যায়ের গ্রাম, তবে এখানকার ব্যাংকের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শহরের যে কোন ব্রাঞ্চের চেয়ে এগিয়ে।
আজ আমরা কেক কাটার মাধ্যমে এই ব্যাংকটির গ্রাহক আমনতের টাকার পরিমাণ শত কোটি টাকার ঘরে পৌঁছানো উপলক্ষে কেক কাটার মাধ্যমে উদ্দযাপন করলাম। আর ব্যাংকটির গ্রাহক সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ৫০ হাজারের ঘরে। এ থেকে প্রমাণ হয় যে এই ব্রাঞ্চটি মানুষের মনের ঘরে জায়গা করে নিয়েছে। আমি বলবো এই অর্জন আপনাদের অর্থাৎ গ্রাহকদের।
আপনাদের ভালোবাসা বিশ্বস্থতা ও সহযোগিতাই আজকের এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। আমি বাংলাদেশ জনতা ব্যাংক লিমিটেড ও এই শাখাটির সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি।
ব্যাংক ব্যাবস্থাপক ইকবাল হোসেন বলেন, সেই ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বামন্দী জনতা ব্যাংক বামন্দী শাখার পথ চলা শুরু। আজ এসে সেই শাখাটির পরিবারের সদস্য বা গ্রাহক সংখ্যা ৫০ হাজারের ঘরে পৌঁছেছে। আর গ্রাহকের আমানতের টাকার পরিমাণ শত কোটির ঘরে। এই অর্জন শুধু বামন্দীর নয়, এই অর্জন বাংলাদেশ জনতা ব্যাংক লিমিটেডের। আমরা স্বগৌরভে বলতে পারছি পল্লীর একটি ব্যাংকে গ্রাহক সংখ্যা ৫০ হাজার ও আমানত শতকোটি টাকা।
























