
চলতি বছরের মে মাসে শেয়ারবাজারের ফার্মা ও রসায়ন খাতের ১৫ কোম্পানিতে ০.১০ শতাংশের বেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে। আমারস্টক ও ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো- এসিআই, একমি পেস্টিসাইডস, এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ, বিকন ফার্মা, বেক্সিমকো ফার্মা, সেন্ট্রাল ফার্মা, ইবনেসিনা, ইন্দোবাংলা ফার্মা, নাভানা ফার্মা, ওরিয়ন ইনফিউশন, ফার্মা এইডস, রেনেটা, সালভো কেমিক্যাল, স্কয়ার ফার্মা এবং টেকনো ড্রাগস।
একমি পেস্টিসাইডস
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ৫০ লাখ এবং পরিশোধিত মূলধন ১৩৫ কোটি টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৩.০২ শতাংশ, যা মে মাসে ০.৯৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.৮০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৪.২০ শতাংশ শেয়ার।
এসিআই
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৮ কোটি ৭৮ লাখ ৩১ হাজার ৮৪৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৮৭ কোটি ৮৩ লাখ ২০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৩৩.৮০ শতাংশ, যা মে মাসে ০.২৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪.০৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৫.৬৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২০.৩০ শতাংশ শেয়ার।
এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১২ কোটি ২৩ লাখ ৯৩ হাজার ৪৫৫টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১২২ কোটি ৩৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৬.৪৭ শতাংশ, যা মে মাসে ০.৩৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬.৮৪ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪০.৭১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪২.৪৫ শতাংশ শেয়ার।
বিকন ফার্মা
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৩৮.৮৮ শতাংশ, যা মে মাসে ০.১৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯.০২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩৯.৮৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২১.১২ শতাংশ শেয়ার।
বেক্সিমকো ফার্মা
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৪৪ কোটি ৬১ লাখ ১২ হাজার ৮৯টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৪৪৬ কোটি ১১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২৪.৩৩ শতাংশ, যা মে মাসে ০.৩৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪.৭০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩০.১৩ শতাংশ,বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৭.৬৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৭.৫০ শতাংশ শেয়ার।
সেন্ট্রাল ফার্মা
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৮ লাখ ৮৪৪টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১৯ কোটি ৮০ লাখ ১০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৬.০৮ শতাংশ, যা মে মাসে ০.১২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬.২০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৭.৬৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৮৬.১৩ শতাংশ শেয়ার।
ইবনেসিনা
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি ১২ লাখ ৪৩ হাজার ৬২৭টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৩১ কোটি ২৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২১.৫২ শতাংশ, যা মে মাসে ০.১৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৬৬ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৪.৬৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৩.৬৬ শতাংশ শেয়ার।
ইন্দোবাংলা ফার্মা
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৬২ লাখ ৫ হাজার ১৭৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১৬ কোটি ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৭.০৫ শতাংশ, যা মে মাসে ০.৮০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭.৮৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৪.৪৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫৭.৭২ শতাংশ শেয়ার।
নাভানা ফার্মা
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৭৪ লাখ ১৬ হাজার ২১৭টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১০৭ কোটি ৪১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৯.১৬ শতাংশ, যা মে মাসে ০.২৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৪০ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৩১.৬৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৯.৬৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৯.৩১ শতাংশ শেয়ার।
ওরিয়ন ইনফিউশন
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ২ কোটি ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৭৬০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ২০ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১২.৪৩ শতাংশ, যা মে মাসে ২.৩২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪.৭৫ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪০.৬১ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ০.০৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৪.৫৯ শতাংশ শেয়ার।
ফার্মা এইডস
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৩১ লাখ ২০ হাজার এবং পরিশোধিত মূলধন ৩ কোটি ১২ লাখ টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৪.৮২ শতাংশ, যা মে মাসে ০.৯৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫.৭৭ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৩.৫৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬০.৬৫ শতাংশ শেয়ার।
রেনেটা
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৪৬ লাখ ৯৬ হাজার ৪৯০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১১৪ কোটি ৬৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ২১.৪৯ শতাংশ, যা মে মাসে ০.২৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৭৭ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫১.২৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ২০.০৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬.৯০ শতাংশ শেয়ার।
সালভো কেমিক্যাল
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৬ কোটি ৫০ লাখ ২২ হাজার ৭৯৩টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৬৫ কোটি ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৫.১৮ শতাংশ, যা মে মাসে ০.৩৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.৫২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ২৫.১৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬৯.৩০ শতাংশ শেয়ার।
টেকনো ড্রাগস
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ১৩ কোটি ১৯ লাখ ৯৮ হাজার ১৮৮টি এবং পরিশোধিত মূলধন ১৩১ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ৬.০৫ শতাংশ, যা মে মাসে ০.২২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬.২২ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৬২.৭১ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩১.০২ শতাংশ শেয়ার।
স্কয়ার ফার্মা
কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার সংখ্যা ৮৮ কোটি ৬৪ লাখ ৫১ হাজার ১০টি এবং পরিশোধিত মূলধন ৮৮৬ কোটি ৪৫ লাখ ১০ হাজার টাকা।
মোট শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল মাসে ছিল সর্বোচ্চ ১৩.৭১ শতাংশ, যা মে মাসে ০.১৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩.৮৮ শতাংশে। আলোচ্য সময়ে বাকি শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৪৩.৫৯ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৫.১৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৭.৩৭ শতাংশ শেয়ার।