facebook twitter You Tube rss bangla fonts

ঢাকা, ০২ মে বৃহস্পতিবার, ২০২৪

Walton

৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা


১৯ এপ্রিল ২০২৪ শুক্রবার, ০৯:৪৮  এএম

ডেস্ক রিপোর্ট

শেয়ার বিজনেস24.কম


৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক ও উত্তরা ব্যাংক সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। যা নিম্নে তুলে ধরা হলো-

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক:

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি) পিএলসির ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে সমন্বিত মুনাফা বেড়েছে ২১ শতাংশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির পর্ষদ বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক :

ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সম্প্রতি কোম্পানিটির পর্ষদ সভায় লভ্যাংশ ঘোষণার পাশাপাশি নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন করা হয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২২ পয়সা। আগের হিসাব বছরেও ছিল একই। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৩৮ পয়সায়, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১৯ টাকা ৭২ পয়সা।

এদিকে ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য এজেন্ডায় বিনিয়োগকারীদের অনুমোদন নিতে আগামী ৩০ মে বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৮ মে।

সমাপ্ত ২০২২ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ১৫ শতাংশ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে ব্যাংকটির পর্ষদ। এর মধ্যে ১২ শতাংশ নগদ ও ৩ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৪০ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৮৬ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ শেষে ব্যাংকটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৮ টাকা ৩৫ পয়সায়, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৭ টাকা ৪৬ পয়সা।

২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১২ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক। এর মধ্যে ৭ শতাংশ নগদ ও বাকি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। ২০১৯ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল ব্যাংকটি। এর মধ্যে ৫ শতাংশ নগদ ও বাকি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। ২০১৮ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল তারা।

ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংক:

ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংক পিএলসির সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে কর-পরবর্তী নিট মুনাফা বেড়েছে ৪২ শতাংশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ ও ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের নিট মুনাফা হয়েছে ৮০১ কোটি টাকা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫৬৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে ব্যাংকটির নিট মুনাফা বেড়েছে ৪১ দশমিক ৫২ শতাংশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ টাকা ৭২ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৭ টাকা ৫৭ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৪ টাকা ৪১ পয়সা, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৫৫ টাকা ৬৭ পয়সা।

এদিকে ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য এজেন্ডায় শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন নিতে আগামী ৯ জুন বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৯ মে।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২২ হিসাব বছরের জন্য মোট ২৫ শতাংশ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে ব্যাংকটির পর্ষদ। এর মধ্যে সাড়ে ১৭ শতাংশ নগদ ও সাড়ে ৭ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। আলোচ্য হিসাব বছরে ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ১৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৭ টাকা ৯৯ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।

সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক। এর মধ্যে ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ ও বাকি ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ।

২০০১ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার ৫০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৭৪৭ কোটি ৯৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৩ হাজার ৪১৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। ব্যাংকটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৭৪ কোটি ৭৯ লাখ ৩১ হাজার ২৫০। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৮৬ দশমিক ৯৯ শতাংশ শেয়ার। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫ দশমিক ৭৫, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে দশমিক শূন্য ৩ ও বাকি ৭ দশমিক ২৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শেয়ার সর্বশেষ ৫৪ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ৫৩ টাকা ১০ থেকে ৬৩ টাকা ৯০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করেছে।


মার্কেন্টাইল ব্যাংক:

মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) কমেছে ১২ দশমিক ২৬ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ১২ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৯১ পয়সায়, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ২৩ টাকা ৭১ পয়সা। এছাড়া ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট পরিচালন নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৮০ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৪ টাকা ৭৩ পয়সা।

সমাপ্ত ২০২২ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ ও ২ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে ব্যাংকটি। সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংক। এর মধ্যে ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৪৬ পয়সা, যা আগের বছরে ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২১ শেষে ব্যাংকটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়ায় ২৩ টাকা ৯১ পয়সায়।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল মার্কেন্টাইল ব্যাংক। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ ও বাকি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ১৬ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল মার্কেন্টাইল ব্যাংক। এর মধ্যে ১১ শতাংশ নগদ ও বাকি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ। ২০১৮ হিসাব বছরে ১৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল তারা। ২০১৭ হিসাব বছরে ১৭ শতাংশ নগদের পাশাপাশি ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন ব্যাংকটির শেয়ারহোল্ডাররা।

২০০৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মার্কেন্টাইল ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার ২০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ১০৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১ হাজার ৪৫৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১১০ কোটি ৬৫ লাখ ৭৫ হাজার ৪৩৬। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে ৩৪ দশমিক ৩১ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ২৬ দশমিক ৩৪, বিদেশী বিনিয়োগকারী দশমিক ৮৫ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ৩৮ দশমিক ৫০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ার সর্বশেষ ১১ টাকা ৯০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ১১ টাকা ৩০ পয়সা থেকে ১৪ টাকায় ওঠানামা করেছে।


উত্তরা ব্যাংক :

উত্তরা ব্যাংক পিএলসির পর্ষদ সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ ও ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ স্টক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে উত্তরা ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৩২ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৩ টাকা ৬৯ পয়সা। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ৪ পয়সায়, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২৭ টাকা ৮৮ পয়সা। ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য এজেন্ডায় বিনিয়োগকারীদের অনুমোদন নিতে আগামী ৩০ মে ডিজিটাল প্লাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করেছে উত্তরা ব্যাংক। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৭ মে।

আগের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২২ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ২৮ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে উত্তরা ব্যাংক। এর মধ্যে ১৪ শতাংশ নগদ ও ১৪ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ রয়েছে।

১৯৮৪ সালে পুঁজিবাজারে আসা উত্তরা ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার ৫০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৭৩৪ কোটি ১ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১ হাজার ৩১২ কোটি ৭০ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ৭৩ কোটি ৪০ লাখ ৯ হাজার ৫৪৮। এর মধ্যে ৩০ দশমিক ৫৭ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৯ দশমিক ৬৭, বিদেশী বিনিয়োগকারীদের কাছে দশমিক ৪১ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বাকি ৩৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

ডিএসইতে উত্তরা ব্যাংকের শেয়ারের সর্বশেষ ও সমাপনী দর ছিল ২৫ টাকা ৮০ পয়সা।

 

শেয়ারবিজনেস24.কম এ প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বেআইনি।

আপনার মন্তব্য লিখুন: