facebook twitter You Tube rss bangla fonts

ঢাকা, ২৭ এপ্রিল শনিবার, ২০২৪

Walton

গবেষণায় মনোযোগী হতে পারে আওয়ামী লীগ


২০ মার্চ ২০২৪ বুধবার, ১১:৩৯  পিএম

অজিত কুমার মহলদার

শেয়ার বিজনেস24.কম


গবেষণায় মনোযোগী হতে পারে আওয়ামী লীগ

 

 

গঠনতন্ত্রে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বিদ্যমান থাকে। তেমনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আছে। এর মধ্যে রাজনৈতিক মুক্তির কথা আছে। রাজনৈতিক মুক্তি অর্থই গণতান্ত্রিক চর্চা। সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির বিষয়ও আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে সন্নিবেশিত। আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই গণতন্ত্রের প্রতি অবিচল। তাই তারা নিয়মিত দলীয় পর্যায়ে ‘কাউন্সিল’ করে থাকে। গণতান্ত্রিক ভাবধারাকে আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে তাদের আছে সহযোগী সংগঠন। তাঁতী লীগ, মৎস্য লীগ, যুব মহিলা লীগ, কৃষক লীগ। এছাড়া ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠন বলা যায় শ্রমিক লীগ ও ছাত্রলীগকে। গণতন্ত্র চর্চার জন্য রয়েছে আওয়ামী লীগের সমস্ত ধরণের কলকবজাও। দলটির নেই কোনো গবেষণা সংস্থা বা সামাজিক সংগঠন। তবে গত পনের বছরে দলটিকে বেকায়দায় ফেলেছে এমন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অভাব নেই দেশে।

‘সুজন’ দেশের সচেতন নাগরিকদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি নাগরিক সংগঠন। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া ও রাষ্ট্রের সকল স্তরে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য। দেশকে আত্মনির্ভরশীল করাও সুজনের লক্ষ্য।

এ লক্ষ্যে পৌঁছানোর উদ্দেশ্যসমূহ হলো আইনের শাসন, মানবাধিকার সংরক্ষণ, সমতা, ন্যায়পরায়ণতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা তথা সমাজের সকল স্তুরে গণতন্ত্রের চর্চা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নাগরিকদের সচেতন, সক্রিয়, সোচ্চার ও সংগঠিত করা; সংশ্লিষ্ট সকল ক্ষেত্রে কাঙ্খিত সংস্কারের লক্ষ্যে জনমত গঠন ও চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী হিসেবে কাজ করা। সুজনের মূলনীতি হলো দলনিরপেক্ষতা, একতা, সততা, স্বচ্ছতা, সমতা ও অসাম্প্রদায়িকতা।

২০০২ সালের নভেম্বরে এক সংবাদ সম্মেলনে ‘সিটিজেন্স ফর ফেয়ার ইলেকশন্স-সিএফই’ নামে সংগঠনটি প্রথম আত্মপ্রকাশ করে। প্রারম্ভিক পর্যায়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সৎ, যোগ্য ও জনকল্যাণে নিবেদিত প্রার্থীরা যাতে নির্বাচিত হতে পারেন, সে লক্ষ্যে কাজ করলেও পরবর্তীতে দেশের গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকে চাঙ্গা করে। ২০০৩ সালের ২১ ডিসেম্বর সংগঠনটির নামকরণ করা হয় ‘সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন’।

সুজন দাতাদের অর্থে পরিচালিত এনজিও নয়। এটি একটি নির্দলীয় স্বেচ্ছাব্রতী নাগরিক উদ্যোগ। একদল সচেতন নাগরিকের সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার চেতনা থেকেই এর সৃষ্টি। এই উদ্যোগের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের অর্থায়নেই এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সুজনের চারটি সাংগঠনিক কাঠামো রয়েছে। এটি হলো কেন্দ্র, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন। কেন্দ্রীয় পর্যায়ে জাতীয় ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, জেলা কমিটি, উপজেলা কমিটি এবং ইউনিয়ন কমিটি রয়েছে। ২১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি। এতে বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিরা সম্পৃক্ত; যেমন- বিচারপতি, শিক্ষক, শিল্পী, অভিনেতা ও প্রকৌশলী। কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান ও সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার।

দেশে গত ২২ বছরে সুজন বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এর ফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নানা সফলতা অর্জিত হয়েছে। যেমন- ২০০৪ সালে সুজন, দি ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো যৌথ উদ্যোগে রাজনৈতিক সংস্কার বিষয়ে গোলটেবিল বৈঠক আয়োজনের মধ্য দিয়ে সংস্কার আন্দোলনের সূত্রপাত করে। ২০০৫ সালের ১০ এপ্রিল সুজন, প্রথম আলো ও দি ডেইলি স্টারের উদ্যোগে জাতির সামনে রাজনৈতিক সংস্কার প্রস্তাব রাখা হয়। এই প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন, ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়ন, রাজনৈতিক দলের তহবিল নির্দিষ্ট ব্যাংক হিসাবে সংরক্ষণ ও আয়-ব্যয়ের নিরীক্ষা প্রতিবেদন প্রতি বছর নির্বাচন কমিশনে দাখিল। পরে এই সকল সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়িত হয়েছে বলে সংগঠনটির দাবি। নির্বাচনকেন্দ্রিক গবেষণা ও জরিপ কাজও করে সুজন।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বা টিআই বিশ্বের একটি অলাভজনক বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। আন্তর্জাতিক উন্নয়নে বিভিন্ন সংস্থা ও রাজনৈতিকভাবে সম্পৃক্ত দূর্নীতি পর্যবেক্ষণ করে তা মানুষের কাছে তুলে ধরে। টিআই ফি বছর বিশ্বব্যাপী দূর্নীতির তুলনামূলক চিত্র ‘দূর্নীতি ধারণা সূচকের’ মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকে। এর সদর দফতর জার্মানীর বার্লিনে। ১০০টিরও বেশি দেশে কর্মকাÐ পরিচালনা করছে।

১৯৯৩ সালের মে মাসে টিআই প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্বব্যাংকের সাবেক আঞ্চলিক পরিচালক পিটার ইগেন এর উদ্যোক্তা।  বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ কৌঁসুলি কামাল হোসেনসহ ১০জন প্রতিষ্ঠাকালীন বোর্ড মেম্বার ছিলেন। টিআইয়ের বর্তমান চেয়ারম্যান ফ্রাঁসোয়া ভ্যালেরিয়ান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হচ্ছেন ড্যানিয়েল এরিকসন।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য নাগরিক সমাজ সংস্থা হিসেবে ১৯৯৬ সালে দেশে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কার্যক্রম শুরু করে। টিআইবি ও টিআই একইসূত্রে গাঁথা। বিদেশী তহবিল গ্রহণকারী এনজিওগুলির উপর সরকারি চাপ দিতে বাধা দেয় টিআইবি। এটি বিশ্বব্যাংকের ঋণ নিতে সরকারকে আহ্বান জানায়। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান সংসদকে একটি ‘পুতুল প্রদর্শনীর মঞ্চ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তারা গবেষণা ও নীতি নিয়ে কাজ করে। টিআইবির চেয়ারম্যান মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল, কোষাধ্যক্ষ সম্পাদক মাহফুজ আনাম। 

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ বা সিপিডি ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ন্যায়বিচার, সমতা, সুশাসন নিয়ে কাজ করে। গবেষণা করে নীতি প্রণয়ন, রাষ্ট্র-সরকারকে পরামর্শ প্রদান, সংলাপ অনুষ্ঠান, তথ্যনির্ভর বিতর্ক ও প্রচার-প্রসারের মাধ্যমে ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠাই সিপিডির লক্ষ্য।

সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান ও নির্বাহী পরিচালক ডক্টর ফাহমিদা খাতুন, সম্মানিত খানদানী বিশিষ্ট ফেলো হিসেবে আছেন ডক্টর দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান ও অধ্যাপক রওনক জাহান। এছাড়া নোবেলজয়ী ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস, খুশি কবির, অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, শাহদীন মালিক, রাশেদা কে চৌধুরী ও এ্যাপেক্স গ্রæপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী রয়েছেন।

সেন্টার ফর গর্ভানেন্স স্টাডিজ; স্বায়ত্ত¡শাসিত অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। চেয়ারম্যান কীটতত্ত¡বিদ মনজুর আহমেদ চৌধুরী ও নির্বাহী পরিচালক তৃতীয় মাত্রার উপস্থাপক জিল্লুর রহমান, পরিচালক পর্ষদের সদস্য এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মজিদ ও ফেমার মুনিরা খান। উপদেষ্টা পরিষদে আছেন অধ্যাপক আলী রিয়াজ ও ইসির সাবেক কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন। সংস্থাটি নিরাপত্তার ওপর জোর দেয়। এছাড়া বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে গবেষণা ও সমীক্ষা প্রকাশ করে। সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে গবেষণা প্রকাশ করেছে। এতে সহিংস ঘটনার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। ফলে আওয়ামী লীগ বিব্রত অবস্থায় পড়েছে।

দ্বাদশ নির্বাচনের আগে কয়েকটি সাধারণ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করে ফেয়ার ইলেকশন মনিটরিং অ্যালায়েন্স-ফেমা। সংস্থাটি আওয়ামী লীগের অধীনে দেশে নির্বাচন অবাদ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়নি বলে মত দেয়। বিতর্কিত মানবাধিকার সংস্থা ‘অধিকার’ হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনে শাপলা চত্বরে শত শত মানুষকে হত্যার অভিযোগ আওয়ামী লীগকে বিশে^র বুকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছিল।

এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর গত ফেব্রুয়ারি মাসের তথ্য অনুসারে দেশে দুই হাজার ৬১৪টি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অ্যাকশন এইড-বাংলাদেশ, ওয়াটার এইড, ওয়ার্ল্ড ভিশন, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল-বাংলাদেশ, অক্সফাম-বাংলাদেশ, সেভ দ্য চিলড্রেন, খ্রিস্টান এইড, কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড, নিজেরা করি, বাংলাদেশ নারী শ্রমিক কেন্দ্র, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, গ্রামীণ কল্যাণ, গ্রামীণ হেলথকেয়ার ট্রাস্ট, গ্রামীণ মৎস্য ফাউন্ডেশন, গ্রামীণ শক্তি,  গ্রামীণ স্বপ্ন,  গ্রামীণ শিক্ষা, গ্রামীণ ট্রাস্ট, হাঙ্গার প্রজেক্ট, জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, অপরাজেয় বাংলাদেশ, বলাকা, বনফুল ও ব্র্যাক। সকল এনজিও সরকারের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছে, তবে পুরোপুরি আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের সাথে তালমিলিয়ে চলছে না। কিছু কিছু এনজিও রয়েছে; যারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে। আওয়ামী লীগের আদর্শের সাথে সম্পৃক্ত এনজিও খুবই কম। এজন্য আওয়ামী লীগের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য নিয়ে উন্নয়নমূলক কাজ করবে এরকম নিবেদিত এনজিও’র সংখ্যা বাড়ানো দরকার।  

 আমরা শুধু শুনি, দি সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন-সিআরআইয়ের নাম। এই সংগঠনটি আওয়ামী লীগের বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে বলে লোকে জানে। রাজনীতিকে মানুষের দরজায় পৌঁছে দেওয়াই সিআরআইয়ের উদ্দেশ্য। তারা মাঝে মধ্যে লেটস টক, কনসার্ট, বিতর্ক আয়োজন করে। কিন্তু তাদের গবেষণা কার্যক্রম যে বিদ্যমান, তা বোঝা যায় না। পাবলিকেশনের মধ্যে সর্বশেষ ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন আছে তাদের ওয়েবসাইটে। এছাড়া সৌম্য ভৌমিক ও সৈয়দ মাফিজ কামাল যৌথভাবে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে ‘ওহফরধ-ইধহমষধফবংয চধৎঃহবৎংযরঢ় রহ চড়ংঃ-চধহফবসরপ ঊপড়হড়সরপ জবপড়াবৎু’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। এই প্রতিবেদনের শিরোনাম দেখেই উপলব্ধি করা যাচ্ছে করোনা পরবর্তী বাংলাদেশ-ভারতের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পূর্নরুদ্ধার কিভাবে ঘটানো যায়, তাই নিয়ে। কিন্তু তারা রাজনীতি নিয়ে নিয়মিত কোনো প্রতিবেদন, গবেষণা ও সমীক্ষা প্রকাশ করেনি।

 সুচিন্তা ফাউন্ডেশন। এই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বর্তমান তথ্যপ্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। ফাউন্ডেশনটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে সংলাপ-আলোচনার আয়োজন করে থাকে। তাছাড়া রাজনৈতিক সচেতন করে তুলে যুব সম্প্রদায়কে সুসংগঠিত করতে চায়।

আমরা আশা করতে পারি; টিআইবি ও সিপিডির মতো প্রভাবশালী গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠুক আওয়ামী লীগের পক্ষে। সুচিন্তা ফাউন্ডেশন ও সিআরআইয়ের ন্যায় আরো প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠুক। যদিও কোনো গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং এনজিও কাগজে কলমে স্বীকার করে না কোনো দলের পক্ষে হয়ে কাজ করতে। কর্মেই পরিচয় হবে তারা কোন দলের মুখপাত্র। জামানা বদলিয়েছে। এখন একটি রাজনৈতিক দলের গবেষণা প্রতিষ্ঠান থাকতেই পারে। আওয়ামী লীগ বৈধভাবে অর্থ সংগ্রহ করে বৃহৎ পরিসরে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলুক। দুই হাজার কোটি টাকা হলে টিআইবি ও সিপিডির চেয়ে প্রভাবশালী গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা সম্ভব। আর যারা সমাজে আওয়ামী লীগের বুদ্ধিজীবী-পদ্ধতি-বিদ্বান হিসেবে পরিচিত তাদেরকে ওই প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে।

লেখক:  প্রাক্তন নির্বাহী সদস্য, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন। [email protected]

শেয়ারবিজনেস24.কম এ প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বেআইনি।

আপনার মন্তব্য লিখুন: