facebook twitter You Tube rss bangla fonts

ঢাকা, ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার, ২০২৪

Walton

৫.৫জি হবে ভবিষ্যত গড়ার ভিত্তি: ডেভিড ওয়্যাং


২৭ অক্টোবর ২০২২ বৃহস্পতিবার, ০৮:৫১  পিএম

স্টাফ রিপোর্টার

শেয়ার বিজনেস24.কম


৫.৫জি হবে ভবিষ্যত গড়ার ভিত্তি: ডেভিড ওয়্যাং

‘গ্লোবাল এমবিবি ফোরাম ২০২২’ চলাকালীন হুয়াওয়ের বোর্ডের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও আইসিটি ইনফ্রাস্ট্রাকচার ম্যানেজিং বোর্ডের চেয়ারম্যান ডেভিড ওয়্যাং ‘স্ট্রাইড টু ৫.৫জি: দ্য ফাউন্ডেশন অব দ্য ফিউচার’ শীর্ষক মূল বক্তব্য প্রদান করেন। ডেভিড ওয়্যাং তার বক্তব্যে আলোচনা করেন কীভাবে সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে এবং ৫.৫জি প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারে প্রস্তুতি গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এই মাইলফলক অর্জনের জন্য এই খাতসংশ্লিষ্ট সকলকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে, যাতে করে তারা ৫.৫জি প্রযুক্তির যুগে দ্রুত অগ্রসর হতে পারেন এবং সবার সম্মিলিত প্রয়াসে একটি উন্নত ও ইন্টেলিজেন্ট বিশ্ব গড়ে তোলা যায়।

ইন্টেলিজেন্ট বিশ্ব দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, আমরা বর্তমানে যে পরিবর্তনগুলোর অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি তার সবই ডিজিটাল অবকাঠামোর ক্রমবর্ধমান চাহিদার সাথে সমন্বিত। ইন্টেলিজেন্ট বিশ্বে আমাদের পরবর্তী মাইলফলকটি অবশ্যই ৫.৫জি প্রযুক্তির মাধ্যমে ১০জিবিট/এস অভিজ্ঞতা প্রদান করবে, যা অসংখ্য সংযোগকে সহায়তা প্রদান করবে এবং নেটিভ ইন্টেলিজেন্স অর্জনে সহায়তা করবে।

অনুষ্ঠানে ওয়্যাং গুরুত্বারোপ করে বলেন, এই খাতে দুই বছরের সমন্বিত প্রচেষ্টার পর ৫.৫জি প্রযুক্তিতে বিশাল অগ্রগতি দৃশ্যমান হয়েছে এবং তিনটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে।

প্রথমত, ৫.৫জি প্রযুক্তি এর স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন শুরু হয়েছে এবং এটি সঠিক পথে রয়েছে, যা একে সাধারণ ‍দৃষ্টিভঙ্গির চেয়ে ব্যতিক্রমী করে তুলেছে।

দ্বিতীয়ত, এই খাতটি ৫.৫জি প্রযুক্তির জন্য মূল প্রযুক্তিতে অগ্রগতি অর্জন করেছে এবং আল্ট্রা- লার্জ ব্যন্ডউইথ এবং ইএলএএ এখন ১০ জিবিট/এস অভিজ্ঞতা দিতে সক্ষম।

তৃতীয়ত, আইওটি ল্যান্ডস্কেপের জন্য এই খাতের একটি স্পষ্ট ভিশন রয়েছে। ৫.৫জি প্রযুক্তি সমর্থিত (এনবি-আইওটি, রেডক্যাপ এবং প্যাসিভ আইওটি) তিন ধরনের ৫.৫জি প্রযুক্তি দ্রুতভাবে বিকশিত হচ্ছে এবং এটি বিপুল সংখ্যক আইওটি সংযোগকে সমর্থন করছে।

এই বিষয়ে ওয়্যাং বলেন, “যোগাযোগ খাত ধারাবাহিকভাবে বিকশিত হচ্ছে। ৫.৫জি প্রযুক্তির বিকাশ বেশ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। সামনের দিনগুলোতে আমাদের পাঁচটি নতুন খাত নিয়ে কাজ করতে হবে। এগুলো হলো: স্ট্যান্ডার্ড, স্পেকট্রাম, প্রডাক্ট, ইকোসিস্টেম ও অ্যাপ্লিকেশন। একসাথে আমরা ৫.৫জি’র অভিমুখে অগ্রসর হয়ে একটি উন্নত এবং ইন্টেলিজেন্ট বিশ্ব বিনির্মাণ করতে পারবো।”

শেয়ারবিজনেস24.কম এ প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বেআইনি।

আপনার মন্তব্য লিখুন: