facebook twitter You Tube rss bangla fonts

ঢাকা, ২০ এপ্রিল শনিবার, ২০২৪

Walton

মিউচ্যুয়াল ফান্ডে মুনাফার ইঙ্গিত


০৯ মে ২০২১ রবিবার, ০২:০৬  পিএম

নিজস্ব প্রতিবেদক

শেয়ার বিজনেস24.কম


মিউচ্যুয়াল ফান্ডে মুনাফার ইঙ্গিত

 

চলতি বছর পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত যে চারটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তার প্রতিটিই ইতিহাসে সর্বোচ্চ মুনাফা করেছে। এর মধ্যে একটি ছাড়া তিনটি ফান্ডই লোভনীয় লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

অন্য একটি ফান্ড নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিশেষ অনুমতি নিয়ে এক বছরের আয় লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণ না করে আগের বছরের লোকসানের সঙ্গে সমন্বয় করেছে।

কেবল এই চারটি নয়, প্রায় সবগুলো ফান্ডই গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে ব্যাপক আয় করে আসছে। এর আগে কখনও বাজারে এই চিত্র দেখা যায়নি।

গত ডিসেম্বর পর্যন্ত যেসব ফান্ড প্রান্তিক প্রকাশ করেছে, তার মধ্যে সিংহভাগই ছয় মাসেই ইউনিটপ্রতি এক টাকার বেশি, কোনো কোনোটি দুই টাকার বেশি মুনাফা করেছে। এই হিসাবে বছর শেষে তাদের মুনাফা বাজারমূল্যের কাছাকাছি হয়ে যেতে পারে।

তালিকাভুক্ত ৩৭টি ফান্ডের মধ্যে চারটির দাম ছয় টাকার কম, আটটির দাম ছয় থেকে সাত টাকা, ছয়টির দাম সাত থেকে আট টাকা, পাঁচটির দাম আট থেকে নয় টাকা, চারটির দাম ৯ থেকে ১০ টাকার মধ্যে। বাকি আটটির দাম কেবল অভিহিত মূল্যের চেয়ে বেশি।

তবে বেশির ভাগ ফান্ডের পি রেশিও বা মূল্য আয় অনুপাত এখন অভাবনীয় পর্যায়ে কম।

বর্তমান হারে আয়ে ইউনিটের মূল্য কত বছরে উঠবে, সেটি এই পি রেশিওতে বোঝা যায়। পুঁজিবাজারে ১০ বা এর নিচে পি রেশিওকে আকর্ষণীয় ধরা হয়।

জনতা ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের পি রেশিও এখন ১ দশমিক ৮৩। তবে এটিই সর্বনিম্ন নয়। এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের পি রেশিও ১ দশমিক ৫৬ আর ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ডের পি রেশিও ১ দশমিক ৫৩।

এই ইউনিটগুলো মূলত মুনাফা করতে শুরু করে গত বছরের জুলাই থেকে। এর আগের ছয় মাসে খুব বেশি মুনাফা না করেও দুটি ফান্ড বছর শেষে ইউনিটপ্রতি দুই টাকার কাছাকাছি মুনাফা করেছে এবং শেয়ারধারীদের ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ১৫ পয়সা এবং ১ টাকা সাড়ে ২২ পয়সা করে লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

লভ্যাংশ ঘোষণার খবরে একটির দাম ১০ টাকা ছাড়ালেও অন্যটি এখনও ১০ টাকার নিচে আছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোকে পুঁজিবাজারের প্রাণ হিসেবে ধরা হয়। তবে গত এক দশক ধরে বাংলাদেশে এই ফান্ডগুলো হতাশার আরেক নাম হয়েছে।

প্রত্যাশা অনুযায়ী আয় করতে না পারা বা লোকসানের কারণে বিনিয়োগকারীরা রিটার্ন পাচ্ছিল না। এ কারণে এই খাত থেকে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে তারা। যে কারণে ৮০ শতাংশের বেশি ফান্ডই অভিহিত মূল্যের চেয়ে কম দামে বাজারে লেনদেন হচ্ছে।

তবে গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে দেখা গেল উল্টো চিত্র। ফান্ডগুলো ব্যাপক হারে মুনাফা করছে। তিন মাস অন্তর যে প্রান্তিক ঘোষণা করা হয়, তাতেও ফুটে উঠেছে এই চিত্র।

বেশির ভাগ ফান্ডের অর্থবছর জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত। কিছু কিছু অবশ্য জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত, কয়েকটির আবার এপ্রিল থেকে মার্চ পর্যন্ত, দুই একটির আবার অক্টোবর থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো গত অক্টোবর থেকে যে প্রান্তিক ঘোষণা করে আসছিল, তাতে প্রায় সবগুলোই ব্যাপক মুনাফার ইঙ্গিত দিয়ে আসছে। আগের বছরের একই প্রান্তিকে যে ফান্ডগুলো ইউনিটপ্রতি বড় লোকসান দিয়েছে, সেগুলোও ব্যাপক মুনাফা করছে এখন।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অন্য শেয়ারের সঙ্গে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ বিতরণের ক্ষেত্রে নীতিমালায় পার্থক্য আছে। যেকোনো শেয়ার যতই আয় করুক, তার কত অংশ বিনিয়োগকারীদের মুনাফা হিসেবে দিতে হবে, তার কোনো আইন নেই। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদই এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। তবে বার্ষিক সাধারণ সভায় বিনিয়োগকারীদের মতামত দেয়ার সুযোগ থাকে। যদিও তাদের মতামতে লভ্যাংশ পাল্টেছে, এমন ঘটনা বিরল।

অন্যদিকে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুযায়ী যত আয় হবে তার ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে দিতে হবে। মাঝে লভ্যাংশ হিসেবে নগদ অর্থের পাশাপাশি রিইনভেস্টমেন্ট হিসেবে ইউনিট দেয়ার সুযোগ থাকলেও পরে তা বাতিল করা হয়েছে।

এর মধ্যে সম্প্রতি বিএসইসি ৭৭২তম কমিশন সভায় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের উদ্যোক্তা পরিচালক হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে বিদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে। এতে এই খাত চাঙা হবে বলে আশা করছেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড নিয়ে আগ্রহের কথা জানালেন ডিএসই পরিচালক রকিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘কারও কাছে টাকা থাকলে আমি বলব তিনি যেন পুরো টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ না করে। একটি অংশ স্থায়ী সঞ্চয়ে আর একটি অংশ বিনিয়োগ করবেন পুঁজিবাজারে। আর পুঁজিবাজারে বিনিয়াগ ঝুঁকিপূর্ণ মনে করলে তিনি যেন মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন।’

ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার বলেন, ‘মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর বছর শেষের ইউনিটধারীদের লভ্যাংশ প্রদান করতে পারেনি। এ কারণে এত দিন এখানে বিনিয়োগ করতে চায়নি বিনিয়োগকারীরা। তবে ভালো লভ্যাংশ বা রিটার্ন পেলে অবশ্যই তারাও এ খাতের বিনিয়োগ আগ্রহী হবে।

যেসব ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর আয় কত

এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ট্রাস্টি ইউনিটধারীদের ৩১ মার্চ ২০২১ সময়ের জন্য ১২ দশমিক ২৫ শতাংশ নগদ বা ইউনিট প্রতি ১ টাকা ৪৫ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ সময়ে ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৮৩ পয়সা।

আগের বছর ইউনিটপ্রতি ৬২ পয়সা লোকসানের কারণে কোনো লভ্যাংশ দিতে পারেনি ফান্ডটি।

এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ট্রাস্টি বোর্ড ইউনিটধারীদের ৩১ মার্চ ২০২১ সময়ের জন্য ১১ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ বা ১ টাকা ১৫ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা।

আগের বছর ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ৯৭ পয়সা। ইউনিটধারীরা তখন কোনো লভ্যাংশ পায়নি।

এর আগে লভ্যাংশ ঘোষণা করা ভ্যানগার্ড এএমসিএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ড গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরে মুনাফা করেছে ১ টাকা ৬৮ পয়সা। এর বিপরীতে ইউনিটপ্রতি ১৬ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। তবে নিয়মানুযায়ী আয়ের ৭০ শতাংশ বা ১ টাকা ১৭ পয়সা লভ্যাংশ আকারে দেয়ার কথা।

কম হারে লভ্যাংশ ঘোষণার অনুমতি অবশ্য বিএসইসি দিয়েছে। কারণ হিসেবে, আগের বছর শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৮০ পয়সা লোকসান দেয়ার কথা জানানো হয়েছে। এবারের আয়ে আগের বছরের লোকসানের সমন্বয় করা হয়েছ।

৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবরের হিসাব পর্যালোচনা করে এনসিসি ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান ইউনিটপ্রতি ৭২ দশমিক ৫ পয়সা শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

ফান্ডটি শেয়ারপ্রতি আয় করে ১ টাকা ১২ পয়সা। অথচ আগের বছর তাদের ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ৪৮ পয়সা।

ব্যাপক মুনাফার ইঙ্গিত আরও যেসব ফান্ডে

ফার্স্ট জনতা মিউচ্যুয়াল ফান্ড। গত ছয় মাসে আয় করেছে ১ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ৪৬ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৯০ পয়সা।

এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড গত ছয় মাস ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৯২ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ১০ পয়সা।

এশিয়ান টাইগার মিউচ্যুয়াল ফান্ড গত ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ৭৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৬৪ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৪০ পয়সা।

সিএপিএল বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান গত জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৬০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৯০ পয়সা।

সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৪০ পয়সা।

ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৪৫ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ১০ পয়সা।

ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪৫ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ১০ পয়সা।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৬০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৬৫ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা।

ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৭০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৪০ পয়সা।

গ্রামীণ ওয়ান স্কিম-২ মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ৪ টাকা ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৩৮ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা।

আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৬৪ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ২০ পয়সা।

পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৬৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৩৮ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৭০ পয়সায়।

পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪৭ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৩০ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ৩৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ২১ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ১০ পয়সায়।

রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৩৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ১৮ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৪০ টাকায়।

সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৪৫ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৯০ পয়সায়।

এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৮২ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ২০ পয়সায়।

এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ডের জুলাই-ডিসেম্বর পর্যন্ত ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ৯০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৩০ পয়সায়।

এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোফ ফান্ডে চলতি বছরের ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে আয় ছিল ৩ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ২০ পয়সায়।

এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ডে বছরের প্রথম ছয় মাসে আয় হয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৯০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৩০ পয়সায়।

এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডে বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৮২ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ৮৪ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ২০ পয়সা।

ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফিনান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড চলতি বছরের প্রথম তিন মাসের আয় ঘোষণা করেছে এখন পর্যন্ত। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তারা ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে তাদের লোকসান ছিল ৯০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফান্ডটির লেনদেন শেষে ইউনিটপ্রতি দাম দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৩০ পয়সা।

এই সবগুলো ফান্ড জুন ক্লোজিং। মার্চে এরই মধ্যে তাদের তৃতীয় প্রান্তিক শেষ হয়েছে। তবে এখনও সবগুলো তাদের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ করেনি। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ের আগেই প্রকাশ হবে তা। আর তাতে বছর শেষে তারা কী পরিমাণ আয় করবে, তা আরও স্পষ্ট হয়ে যাবে।

শেয়ারবিজনেস24.কম এ প্রকাশিত/প্রচারিত সংবাদ, তথ্য, ছবি, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট বিনা অনুমতিতে ব্যবহার বেআইনি।

আপনার মন্তব্য লিখুন: