পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের মেয়াদ ফের বাড়লো

এক বার, দুই বার নয়; ৩৮ বারের মতো শেয়ার লেনদেন বন্ধের মেয়াদ বেড়েছে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের। নানা অনিয়মের পর আর্থিক সংকটে পড়ে বন্ধ হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এমন পরিস্থিতিতে কোম্পানির শেয়ার লেনদেন বন্ধ করে দেয় স্টক এক্সচেঞ্জ। এই মেয়াদ আরও বাড়ানো হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

মঙ্গলবার ( ২৭ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, এবার লেনদেন আরও ১৫ দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসই পর্ষদ। আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ১৫ দিন কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ থাকবে।

এর আগে আরও ৩৫ দফা কোম্পানির শেয়ার লেনদেন বন্ধের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল। কোম্পানির শেয়ার লেনদেন প্রথম দফায় ২০১৯ সালের ১৩ থেকে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছিল। এর পর দ্বিতীয় দফায় একই বছরের ২৮ আগস্ট থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, তৃতীয় দফায় ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, চতুর্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত, পঞ্চম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে থেকে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত, ষষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত, সপ্তম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত, অষ্টম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত, নবম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত, দশম দফায় ২৬ ডিসেম্বর থেকে থেকে ২০২০ সালের ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত, একাদশতম দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত, ১২তম দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ১৩তম দফায় ১২ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ১৪তম দফায় ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত, ১৫তম দফায় ১৩ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ, ১৬তম দফায় ৩১ মে থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত, ১৭তম দফায় ১৫ জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত, ১৮তম দফায় ৩০ জুন থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত, ১৯তম দফায় ১৫ জুলাই থেকে ২০ জুলাই পর্যন্ত, ২০তম দফায় ৩০ জুলাই থেকে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত, ২১তম দফায় ১৪ আগস্ট থেকে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত, ২২তম বারে ২৯ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ২৩তম বারে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ২৪তম বারে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত, ২৫তম বারে ১৩ অক্টোবর থেকে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত, ২৬তম বারে ২৮ অক্টোবর থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত, ২৭তম দফায় ১২ নভেম্বর থেকে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত, ২৮তম দফায় ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত, ২৯ তম দফায় ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত, ৩০ তম দফায় ২৮ ডিসেম্বর থেকে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত, ৩১ তম দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত এবং ৩২ দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, ৩৩ দফায় ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি, ৩৪ দফায় ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত এবং ৩৫ দফায় ১৩ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত, ৩৬ দফায় ২৮ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত এবং ৩৭ দফায় ১৩ এপ্রিল থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ ছিল। এবার আরও ১৫ দিন লেনদেন বন্ধ থাকবে কোম্পানিটির।