বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) শেয়ারবাজারের ১১টি প্রতিষ্ঠানকে শর্তসাপেক্ষে নেতিবাচক ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লস সমন্বয় করার সময়সীমা বাড়ানোর অনুমতি দিয়েছে। এতে স্টক ব্রোকার-ডিলার এবং মার্চেন্ট ব্যাংক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৯৮৬তম কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থার চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। পরে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
সময়ের ছাড়পত্র পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—
ফিনট্রা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, শেলটেক ব্রোকারেজ লিমিটেড, জয়তুন সিকিউরিটিজ ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, বিডিবিএল ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেড, হযরত আমানত শাহ সিকিউরিটিজ লিমিটেড, জিএমএফ সিকিউরিটিস লিমিটেড, ওয়াইফ্যাং সিকিউরিটিজ লিমিটেড, বিআরবি সিকিউরিটিজ লিমিটেড, বিএনবি সিকিউরিটিজ লিমিটেড, বিএমএসএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং মাইডাস ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
এর আগে, ২৫ নভেম্বরের ৯৮৫তম কমিশন সভায় ৮টি প্রতিষ্ঠান এবং ১৪ নভেম্বরের ৯৮৪তম সভায় ২৮টি প্রতিষ্ঠানকে নেতিবাচক ইক্যুইটি ও আনরিয়েলাইজড লস সমন্বয়ের জন্য শর্তসাপেক্ষে সময় বাড়ানো হয়েছিল। এই ধাপে আরও ১১ প্রতিষ্ঠানকে সময়ের ছাড় দেওয়ায় বাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়তা হবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
























