শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কয়েকটি কোম্পানি ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে মিশ্র ফলাফল পাওয়া গেছে—কোথাও লোকসান বেড়েছে, কোথাও আয় বেড়েছে, আবার কিছু প্রতিষ্ঠান ক্যাশ ফ্লোতে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে।
জাহিন স্পিনিং: লোকসান আরও বেড়েছে
জাহিন স্পিনিং প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান দিয়েছে ৯ পয়সা, যা গত বছর ছিল ৭ পয়সা।
তবে নগদ প্রবাহে উন্নতি হয়েছে—এনওসিএফপিএস দাঁড়িয়েছে ৫ পয়সা (আগে ছিল মাইনাস ১ পয়সা)।
এ সময় এনএভিপিএস ছিল ৩ টাকা ৩০ পয়সা।
একমি ল্যাবরেটরিজ: শক্ত পারফরম্যান্স
ফার্মা জায়ান্ট একমি ল্যাবসের শেয়ারপ্রতি আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ১ পয়সা, আগের বছর ছিল ২ টাকা ৬২ পয়সা।
ক্যাশ ফ্লোও উন্নত—এনওসিএফপিএস দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৭ পয়সা (আগে ৬ টাকা ৪৪ পয়সা)।
এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১২৯ টাকা ৩৮ পয়সা।
সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ: আয়ে সামান্য পতন, ক্যাশ ফ্লো উর্ধ্বমুখী
সিমটেক্সের শেয়ারপ্রতি আয় কমে দাঁড়িয়েছে ২৬ পয়সা (আগে ২৮ পয়সা)।
তবে ক্যাশ ফ্লো হয়েছে বড় পরিবর্তন—২৯ পয়সা, আগের বছর ছিল মাইনাস ৫৫ পয়সা।
এনএভিপিএস হয়েছে ২২ টাকা ৬৯ পয়সা।
এপেক্স ট্যানারি: বড় লোকসান
এপেক্স ট্যানারি প্রান্তিকে বড় লোকসান দেখিয়েছে—শেয়ারপ্রতি লোকসান ৪ টাকা ৯৮ পয়সা, যেখানে আগের বছর ছিল আয় ৪ টাকা ৭০ পয়সা।
ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ২ টাকা ৯৫ পয়সা, আগে ছিল ৩ টাকা ১৪ পয়সা।
এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৫৬ পয়সা।
সী পার্ল রিসোর্ট: লোকসান কমেছে
সী পার্ল রিসোর্ট শেয়ারপ্রতি লোকসান কমিয়েছে—এবার ৮৪ পয়সা, আগে ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।
ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২২ পয়সা (আগে মাইনাস ৪০ পয়সা)।
এনএভিপিএস হয়েছে ১৪ টাকা ৪৬ পয়সা।
বিবিএস: লোকসান কমেছে
বিডি বিল্ডিং সিস্টেমস (বিবিএস) লোকসান কমিয়েছে—এই প্রান্তিকে ২৩ পয়সা, গত বছর ছিল ২৭ পয়সা।
এনওসিএফপিএস হয়েছে মাইনাস ২ পয়সা, আগে ছিল মাইনাস ২৪ পয়সা।
এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ১১ পয়সা।
নাহী অ্যালুমিনিয়াম: আয় কমেছে
নাহী অ্যালুমিনিয়ামের শেয়ারপ্রতি আয় কমে হয়েছে ৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১৬ পয়সা।
ক্যাশ ফ্লো হয়েছে মাইনাস ১২ পয়সা (আগে ছিল ৫ পয়সা)।
এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৯৮ পয়সা।






















